সরেজমিনে আবাদী জমীতে গিয়ে দেখা যায় , তার জমিতে বিটরুট এখন শোভা পাচ্ছে লাল ৱংঙ্গের গোলাপের মতন । মাগুরায় এই প্রথম চাষ হওয়া বিটরুট ফলটি সফলভাবে চাষের পর এখন তিনি বাজারজাত শুরু করেছেন। বিটরুট ফলেৱ পাশাপাশি আবাদী জমিতে উৎপাদিত হচ্ছে প্রায় ১৫ বিদেশি প্রজাতীর বিভিন্ন ফল। বিক্রি করেও তিনি আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। বিল্বপাড়া গ্রামের মো:আব্দুল ওহাব বিশ্বাসের এই সফলতায় এলাকায় পড়েছে ব্যাপক সাড়া। মহম্মদপুরের কৃষি বিভাগ বলছেন, বিল্বপাড়া গ্রামের মো:আব্দুল ওহাব বিশ্বাস নতুন জাতের এই ফল উৎপাদিত করে বিক্রি করে নিজে যেমন আর্থিকভাবে সফলতা অর্জন করে চলছেন পাশাপাশি দেশের মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণে ভূমিকা রাখছেন।
আব্দুল ওহাব বিশ্বাস জানান,করোনাকালীন একাকীর্ত থেকে আমার এই পরিকল্পনা আমি প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে এই ফল সম্পর্কে জেনেছি এবং আমি নিজে স্কিন কান্সারে অনেক দিন ভোগার পরে জানতে পারি এই বিটরুট ফল সম্পর্কে এবং তখন থেকেই আমার ইচ্ছাটা আরো বেগবান হয়,
আমি জানতে পারি বিটরুট ফল নিয়মিত খেলে স্কিন কান্সার ,ডায়াবেটিক, ইত্যাদি রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তারি ধারাবাহিকতায় নিজের জন্য অল্প পরিসরে চাষাবাদ শুরু করি , এবং বিটরুট ফলটি নিয়মিত খেয়ে আমি স্কিন কান্সার রোগ থেকে মুক্তি পাই, তার পরে ধিরে ধিরে আমি বানিজ্যিক ভাবে বিটরুট ফল চাষ করতে শুরু করি , বিটরুট ফল চাষ করে আর্থিক ভাবে সাবলম্বি হওয়া যায় এটা আমি এখন নিজে বিশ্বাস করি।
মহম্মদপুর উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কর্মকর্তা জনাব মো:আ: হান্নান দৈনিক বাংলাদেশ পরিক্রমা কে বলেন, মো:আব্দুল ওহাব বিশ্বাস কৃষিকে বাণিজ্যিকীকরণের পথে দারুনভাবে সফল হয়েছেন। আমরা তার সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত।