বিপা চৌধুরী- আজ ছিলো আয় কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন। বিভিন্ন আয় করের বিভিন্ন জোনে গিয়ে দেখা গেছে মানুষের প্রচন্ড ভির। আয় কর অফিসের অব্যবস্থাপনা ও লোকবলের সংকট এর কারনে রিটার্ন জমা দিতে মানুষকে অনেক সময় ধরে দারিয়ে থাকতে দেখা গেছে। কিছু মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা প্রায় এক ঘন্টা যাবত দীর্ঘ লম্বা লাইনে দারিয়েই আছে। এর ভেতর ও একটি বিষয় খুব প্রসংসিত হয় যা হোলো জোন ১১ তে মুক্তিযোদ্ধা এবং সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য আলাদা বুত খোলা হয়েছে রিটার্ন দাখিল জমার জন্য।
আয় কর রিটার্ন অনলাইনেও জমা দেবার ব্যবস্থা আছে কিন্তু প্রশিক্ষণ ও প্রচারনা না থাকার কারনে মানুষ অনলাইনে জমা দিতে উৎসাহ পাচ্ছে না। সরকারের উচিত, জোন ভিত্তিক কর দাতাদেত আমন্ত্রণ জানিয়ে অনলাইনে জমা দেবার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহন করা। এর মাধ্যমে মানুষের ভোগান্তি কম হবে এবং সরকার প্রচুর রাজস্ব আদায় করতে পারবে। প্রতি বছর ১ লা জুলাই থেকে আয় কর রিটার্ন জমা দেবার মৌসুম শুরু হলেও সরকারের পরিপত্র বের হতে দেরী হবার কারনে মুলত আগস্ট থেকে রিটার্ন জমা নেয়া শুরু হয়। বিভিন্ন জোনের অফিসগুলোতে বিকেল ৫ টার সময় খবর আছে যে, রিটার্ন দাখিলের সময় সীমা ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।