ষ্টাফ রিপোর্টারঃ কৃষি প্রধান আমাদের বাংলাদেশে শতকরা আশি ভাগ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল। বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অবদান একটি বাড়ি একটি খামার। পশু প্রেমিক সৈয়দ নাছির উদ্দিনের কিছু কথাঃ মুন্সীগঞ্জ শ্রীনগর উপজেলার দেউলভোগ সবুজহাটি গ্রামের মরহুম সৈয়দ ডাঃ আবদুর রহমান ওরফে জলকদের ছেলে পশু প্রেমিক সৈয়দ নাছির উদ্দিন কম বয়স থেকেই পশুর লালন-পালনের প্রতি তাঁর ছিল অন্যরকম ভালোবাসা। তারই ফলশ্রুতিতে ১০/১২ বছর পূর্বে জীবন যুদ্ধে সংসার জীবনে সচ্ছলতা আনতে একটি বকরী পালন শুরু করেন। দীর্ঘ ১০/১২ বছরে অক্রান্ত প্ররিশ্রম আর অগাত পশু প্রেম তাকে করে তুলেছে একজন সফল খামারী। সেদিনের একটি বকরী থেকে আজ প্রায় ১শত ৫০টি বকরী মালিক এ খামারী নাছির উদ্দিন। তার সু-পরামর্শে এবং সার্বিক সহযোগিতায় উপজেলার বিভিনè গ্রামে প্রায় শতাধিক নারী-পুরুষ তার কাছ থেকে বকরী বরগা নিয়ে সাবলম্বী হয়েছে বলে জানা যায়। বছরের বিভিনè ধর্মীয় উৎসবে এবং নানা দূর্যোগে বর্তমানে তার দানের হাতও রয়েছে বেশ প্রসারিত। এমনকি বিশ্ব মহামারি করোনা ভাইরাসেও বসে নেই তিনি কর্মহীন ক্ষুধার্ত মানুষের পাশে খাবার ও দান নিয়ে দাড়ান খামারী নাছির উদ্দিন।

গরীব অসহায় মেহনতী মানুষকে এনজিও ঋণ থেকে বাচার জন্য উপজেলার প্রায় ১শত পরিবারকে তিনি তার নিজের খামার হইতে বকরী এবং ভেড়া বিনা লাভে বর্গা দিয়ে সহযোগিতা করেছে। তিনার রয়েছে মা-বাবার দোয়া নামে একটি খামার। সৈয়দ নাছির উদ্দিন বলেন- আমার মা-বাবার দোয়ায় আমি আজ একটি ছাগল থেকে ১শত ৫০টি ছাগলে উনèতি করতে পেরেছি। আমি সরকারী সহযোগিতা পেলে আমার এ খামারকে আরো বড় পরিশরে করতে পারব এবং এলাকার গরীব অসহায়দের পাশে দাড়াতে পারব ইনশাল্লাহ।

গরীব অসহায় মেহনতী মানুষকে এনজিও ঋণ থেকে বাচার জন্য উপজেলার প্রায় ১শত পরিবারকে তিনি তার নিজের খামার হইতে বকরী এবং ভেড়া বিনা লাভে বর্গা দিয়ে সহযোগিতা করেছে। তিনার রয়েছে মা-বাবার দোয়া নামে একটি খামার। সৈয়দ নাছির উদ্দিন বলেন- আমার মা-বাবার দোয়ায় আমি আজ একটি ছাগল থেকে ১শত ৫০টি ছাগলে উনèতি করতে পেরেছি। আমি সরকারী সহযোগিতা পেলে আমার এ খামারকে আরো বড় পরিশরে করতে পারব এবং এলাকার গরীব অসহায়দের পাশে দাড়াতে পারব ইনশাল্লাহ।