এম,এ কাইয়ুম, জাকির লস্কর, শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ ) প্রতিনিধিঃ মুন্সীগঞ্জ শ্রীনগর উপজেলায় বাড়ৈখালী ইউনিয়নের খাহ্রা, মদন খালী ও কালামারা গ্রামের এবং পার্শ্ববর্তী নবাগঞ্জ উপজেলার চুরাইন, মুন্সীগনগর ও ছাতিয়া গ্রামের ভিতরে দিয়ে বয়ে যাওয়া ইছামতি নদীর দুইপাড়ের লোকালয়ে ব্যাপক বানরের খোঁজ মিলেছে। খাবার ও চিকিৎসার অভাবে এ বানরগুলো প্রায় বিলিন হওয়ার পথে। ক্ষুর্ধার তরনায় হানা দিচ্ছে মানুষের বাড়ীতে বাড়ীতে। খাবার না বানরে বানরে ঝগড়া করে কামড়াচ্ছে এলাকার লোকজনদের। চুরাইন বাজার থেকে হাতে ব্যাগ নিয়ে ফেরার পথে ছিনিয়ে নিচ্ছে খাবারের ব্যাগ। নষ্ট করছে গাছের ফল। কেনে নিচ্ছে মানুষের ঘরের খাদ্য সমুহ। তারা করলে বানর গুলো দল বেধে হামলা করে। আহত করে গ্রামবাসীকে। ছোট ছোট বাচ্চারা ভয়ে ঘরে থেকে বেড় হয়ে কোথাও যেতে পারছে না। পাহাড়া দিয়ে রাখা হয় রান্নাঘর। বানরগুলো সুযোগ বুঝে ঘর হাড়ি নিয়ে ভাত খেয়ে ফেলে। বানরের অত্যাচারের অতীষ্ঠ হয়ে উঠেছে। খাবারের সন্ধানে এক গ্রামের থাকা বানরগুলো অন্য গ্রামে যায়। আবার ঐ গ্রামের বানরগুলো খাবারের অভাবে এই গ্রামে আসে। আসলেতো সবখানেতেই খাবারের অভাব। এলাকায় বানরের উৎপাত রীতিমত আতংকের পর্যায়ে পৌছেছে। বানরের দলে একগাছ থেকে অন্য গাছে লাফালাফির খেলা দেখতে মাঝে মধ্যেই দর্শানার্থীদের ভীড় জমে যায়। কলা, বাদাম, রুটি ও মুড়ি খেতে দিলে ওরা দল বেধে মানুষের কাছে চলে আসে। আবার দর্শানার্থীদের আনাগুনা কমে গেলে আবার বেড়ে যায় তাদের উৎপাত।
।
এব্যাপারের উপজেলা প্রানি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ হাসিনা বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন এটার দায়িত্ব হচ্ছে বন ও পরিবেশ দপ্তরের। তিনি আরো বলেন ፣ বানর গুলো খাবারের অভাবে এ ঘটনা গুলো গুলো। তাদের ঠিকমত খাবারের ব্যবস্থা করতে পারলে এ সমস্যার সঠিক সমাধান।।
এব্যাপারের উপজেলা বন ও পরিবেশ কর্মকর্তা সেলিম বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন এগুলো একজন কেয়ারটেকার দিয়ে অতিরিক্ত খাবার দিলে সংরক্ষন করা সম্ভব। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার এ খাবারের ব্যবস্থা ব্যবস্থা।।