খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাংগা উপজেলাধীন তাইন্দং উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণির ছাত্রী শাহীনা আক্তার কে মারধর করে অজ্ঞান করে ফেলে শিক্ষক নন্দপাল চাকমা। প্রত্যক্ষদর্শী ছাত্রছাত্রীরা জানান, বুধবার ক্লাশ চলাকালীন সময়ে টেবিলের উপর দাঁড়িয়ে শাহিনা আক্তার কে লাথি মারে শ্রেণি শিক্ষক নন্দলাল।
সাথে সাথে মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে মেঝেতে পরে গেলে সহপাঠিদের চিৎকার চেঁচামেছি শুনে অন্যান্য শিক্ষকরা এসে ছাত্রীকে চিকিৎসার জন্য নিকটবর্তী ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়।মেয়েটি এখন চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। আহত ছাত্রী মুসলিম পাড়া নোয়াব আলী (সর্দারের) মেয়ে।
এদিকে ঘটনার খবর বিদ্যালয়ের পাশের তাইন্দং বাজারে ছড়িয়ে পরলে এলাকাবাসী
এই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখার জন্য অত্র বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটি ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দায়ী শিক্ষকের অব্যাহতি সহ উপযুক্ত শাস্তি দাবি করেন। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই এ ঘটনার বিচার চেয়ে পোস্ট দেন।
এলাকাবাসী জানান,এ ঘটনার সময় বিদ্যালয়ে আরেক শিক্ষক রেজাউল এর বিরুদ্ধে আনিত দূর্নীতির তদন্ত চলছিল।ঘটনায় বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন, সিনিয়র শিক্ষক মো. নুর নবীকে প্রধান করে চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বিদ্যালয়ে এমন ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে তাইন্দং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমন ঘটনা সর্বমহলে নিন্দনীয়। আমি চাই সুস্পষ্ট তদন্তের মাধ্যমে দোষী শিক্ষককে আইনের আওতায় আনা হউক।
সাথে সাথে মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে মেঝেতে পরে গেলে সহপাঠিদের চিৎকার চেঁচামেছি শুনে অন্যান্য শিক্ষকরা এসে ছাত্রীকে চিকিৎসার জন্য নিকটবর্তী ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়।মেয়েটি এখন চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। আহত ছাত্রী মুসলিম পাড়া নোয়াব আলী (সর্দারের) মেয়ে।

এদিকে ঘটনার খবর বিদ্যালয়ের পাশের তাইন্দং বাজারে ছড়িয়ে পরলে এলাকাবাসী
এই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখার জন্য অত্র বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটি ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দায়ী শিক্ষকের অব্যাহতি সহ উপযুক্ত শাস্তি দাবি করেন। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই এ ঘটনার বিচার চেয়ে পোস্ট দেন।
এলাকাবাসী জানান,এ ঘটনার সময় বিদ্যালয়ে আরেক শিক্ষক রেজাউল এর বিরুদ্ধে আনিত দূর্নীতির তদন্ত চলছিল।ঘটনায় বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন, সিনিয়র শিক্ষক মো. নুর নবীকে প্রধান করে চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বিদ্যালয়ে এমন ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে তাইন্দং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমন ঘটনা সর্বমহলে নিন্দনীয়। আমি চাই সুস্পষ্ট তদন্তের মাধ্যমে দোষী শিক্ষককে আইনের আওতায় আনা হউক।
এদিকে অভিযুক্ত শিক্ষক নন্দপাল চাকমার সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করতে গিয়ে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।